ঢাকা বৃহস্পতিবার
০২ মে ২০২৪
১৭ মার্চ ২০২৪

ঘি খাওয়ার উপকারিতা


ডেস্ক রিপোর্ট
131

প্রকাশিত: ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১১:১১:০৭ এএম
ঘি খাওয়ার উপকারিতা ফাইল-ফটো



ডেইলি ঘি খাওয়ার উপকারিতা-

ভিটামিনের শোষণ নিয়ন্ত্রন: ঘিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে প্রবেশের পর ভিটামিনের শোষণ বৃদ্ধি পায়। এতে দেহের অন্দরে ভিটামিনের ঘাটতির আশঙ্কা থাকে না। সাথে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: ঘি-এ থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের উপস্থিত ফ্রি রেডিক্যালদের লস করার ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমিয়ে দেয়। এতে কোষের বিন্যাসে সংস্কার আসে। যার জন্য দেহে ক্যান্সার শক্তিস্তরের উদ্ভব নেয়ার হার কমতে থাকে।

শক্তির উৎস: ঘৃত হলো শক্তির উৎস। ঘি-এ মাঝারি এবং শর্ট-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। যা লরিক অ্যাসিড ১টি শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল পদার্থ। নিয়মিত ঘি খাওয়ার ফলে এসব উপাদান মুল্যবান শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে।

ত্বকের যত্ন: ঘি-এর ভিতরে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এ উপাদানটি অনুজ্জ্বল তার সাথে শুষ্ক ত্বকের পুষ্টি জোগাতে অনেক কার্যকরী অবদান পালন করে।

হাড়ের জন্যঃ ঘিয়ে ভিটামিন-কে ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিলে হাড়ের দেহ ও গড়ন বজায় থাকে।

চুল পড়া প্রতিরোধঃ খালি পেটে ঘৃত খেলে কেশের স্বাস্থ্য ভলো থাকে।এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সহযোগিতা করে। ঘি কেশ নরম ও উজ্জ্বল করতে উপকারী।

কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিডঃ ঘি-এ থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুন রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।

হজম ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ঘিতে আছে অনেক বাটাইরিক অ্যাসিড,যা আমাদের অন্ন তাড়াতাড়ি হজম করার জন্য সাহায্য করে। যারা কোষ্ঠকাঠিণ্যতে ভোগেন তাদের জন্য ঘৃত খুবই উপকারী।

চোখ ভালো রাখেঃ ঘিতে আছে ভিটামিন-ই।ঘি নিযমিত খেলে অবটিক নার্ভের অগ্রগতি ঘটে। ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।

সর্দি-কাশি মুছে করেঃ ঘি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গুণসমৃদ্ধ হওয়ায় এটা ভাইরাস, ফ্লু, কাশি, সর্দি প্রভৃতির বিরুদ্ধে সংঘাত করে। 


আরও পড়ুন: