ঢাকা বৃহস্পতিবার
২১ নভেম্বর ২০২৪
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইংরেজিতে অতি দুর্বলদের জন্য রাহাত স্যারের


ডেস্ক রিপোর্ট
117

প্রকাশিত: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ০৬:০৯:১২ পিএম
ইংরেজিতে অতি দুর্বলদের জন্য রাহাত স্যারের ফাইল-ফটো



বাংলা আমাদের মাতৃভাষা হলেও ইংরেজি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। বলা যায় ইংরেজি আমাদের দ্বিতীয় ভাষা। এটি ঠিক, ব্রিটিশরা প্রায় দু’শ বছর এই উপমহাদেশ শাসন করে তাদের ভাষা ইংরেজি এখানে প্রবর্তন করেছিলেন। ব্রিটিশ আমলে এদেশের পাঠ্যপুস্তক ইংরেজিতেই পঠিত হতো। ব্রিটিশ সরকার তাদের প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে গতি আনার জন্য ইংরেজি ভাষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু ইংরেজি ভাষা শিক্ষাকে হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা যেভাবে স্বাগত জানিয়েছিল, মুসলিমরা সেভাবে জানায়নি।

আজ একবিংশ শতাব্দীতে এসে নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে যখন প্রত্যাশিত মানের ইংরেজি ভাষাজ্ঞান না পাই তখন মনটা ব্যথিত হয়। আমরা জানি, চারটি মানদণ্ডের ওপর ইংরেজি ভাষার দক্ষতা নির্ভর করে। এগুলো হল শোনা, বলা, পড়া ও লেখা। আমাদের শিক্ষার্থীদের মাঝে এগুলোর চর্চা কম। তাই আমরা দেখছি এদেশের প্রাথমিক বা মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ইংরেজির ভিত অত্যন্ত দুর্বল। জাতীয় পর্যায়ের এক জরিপে দেখা যায়, প্রাথমিকে তৃতীয় থেকে চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ইংরেজি বিষয়ের পঠন-পাঠন আশানুরূপ নয়।

উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষাজ্ঞান অত্যন্ত দুর্বল। তারা ভালো করে ইংরেজি পড়তে ও লিখতে পারে না। আর মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে এটা তো ঠিক যে, বিশেষজ্ঞ ইংরেজি শিক্ষকের অনেক চাহিদা। তারা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি বিষয়ে শ্রেণীকক্ষে শিক্ষা দেয়ার চেয়ে কোচিং সেন্টারে দিতেই বেশি আগ্রহী। তাই অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা এসব কোচিং সেন্টারে রীতিমতো লাইন দিয়ে তাদের (শিক্ষার্থীদের) নাম রেজিস্ট্রেশন করিয়ে থাকেন। একটি ব্যাচে অনেক শিক্ষার্থী নিয়ে একজন শিক্ষকের পক্ষে পাঠদান যতটুকু না সম্ভব হয়, তার থেকে সেখানে শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য হয় বেশি।

বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের কাছে ইংরেজি শিখতে পাঠিয়ে অভিভাবকরা একটু তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেন। কিন্তু শিক্ষাথীরা কতটুকু ইংরেজি শিখছে তা একটি পরিসংখ্যান থেকে সহজে অনুধাবন করা যায়। বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র দু’জন ইংরেজি বিভাগ গুলোতে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করে। দেশের ইংরেজি বিষয়ের এই তথৈবচ অবস্থা দেখে শিক্ষাবিদরাও হতাশা ব্যক্ত করেছেন।

প্রকৃতপক্ষে একটি শিক্ষাজীবন শেষে (একাডেমিক ইয়ার) শিক্ষার্থীরা যখন ইংরেজিতে দুর্বল থেকে যায়, তখন তা হয় দেশের জন্য বোঝাস্বরূপ। বর্তমান যুগ জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। এখানে ইংরেজি ভাষাজ্ঞান প্রয়োগ করেই আমাদের বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হয়। বিদেশে কর্মসংস্থান (ইংরেজি জ্ঞান ভালো হলে এটি দক্ষতা হিসেবে ভাবা হয়), গবেষণা, ব্যবসা-বাণিজ্য, উচ্চশিক্ষা প্রতিটি সেক্টরে রয়েছে ইংরেজির গুরুত্ব।

আজকাল আধুনিক যেসব মাধ্যম আমাদের হাতের নাগালে আছে, যেমন- ফেসবুক, ইউটিউব, বিভিন্ন অ্যাপ ইত্যাদি ব্যবহার করে; ইংলিশ মুভি, বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা ইত্যাদি চ্যানেল নিয়মিত দেখেশুনে একজন ইংরেজিতে দক্ষ হয়ে উঠতে পারে। ইংরেজি ভাষায় সাবলীলতা অর্জনের জন্য একটি ভালো মানের বই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।ইংরেজিতে দুর্বলদের জন্য বিভিন্ন লেখকগন ইংরেজী শিক্ষার জন্য অনেক বই প্রকাশ করে থাকেন।তাদের মধ্যে রাহাত'স ইংলিশ কেয়ার প্রকাশনীর "ইংরেজিতে অতি দুর্বলদের জন্য Spoken Fighter" বইটি অন্যতম।বইটিতে রয়েছেইংরেজি সঠিক উচ্চারণ,দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত Spoken Rules and Common Expressions,ধারাবাহিক Spoken Lecture,দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত Spoken Vocabulary,Practical Spoken Questions and Answers,এছাড়াও ইংরেজিতে কথা বলতে প্রয়োজনীয় আরও অনেক কিছুই রয়েছে এই বইটিতে।এই বইটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে,যেকোন বয়সের মানুষ নিজে থেকেই সম্পূর্ণ বইটি পড়ে বুঝতে পারবে এবং নিয়মিত চর্চা করলে জড়তা ছাড়াই ইংরেজিতে কথা বলতে পারবে।আপনারা যারা ইংরেজি ভাষা শিক্ষাকে আপন করে নিতে চান তাহলে আজই অর্ডার করুন একতা মার্টের ফেসবুক পেজ থেকেঃ https://www.facebook.com/EkotaMartLimited অথবা ভিসিট করতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকেঃ https://ekotamart.com


আরও পড়ুন: